
শীত আসিলো দূয়ারে,
দস্যি মেয়ের দুরন্তপনা
হিমেল হাওয়াতে বাড়ে।
হেমন্তের বিদায় শেষে
গরম পোশাকে আচ্ছাদিত সবে
বাহিরে বেরোতে মানা,
ভর সন্ধ্যে বেলায় বুঝি
তার নিত্য আনাগোনা।
কিভাবে সে শাড়ি জড়িয়ে
শীতকে জানায় বিদায়,
হিমশীতল হাওয়া কি তাকে
বিন্দুমাত্র কাঁপায়?
সত্যি সে দস্যি মেয়ে
উড়নচণ্ডীও বটে,
শীতের সাথে তাল মিলিয়ে
দুরন্তপনায় মাতে৷
তার কপালে ছোট্ট টিপটি
যেনো চন্দ্র কলঙ্ক,
সৌন্দর্য বাড়ায় তাহা
হিসেব ছাড়ায় অঙ্ক৷
দস্যি হলেও মিষ্টি সে যে
সদা হাস্যোজ্জ্বল,
তার হাসিতেই নিয়ম ভাঙে
আঁধারে জ্যোৎস্নার ঢল৷
বলি হে বালিকা
দস্যিপনা থামাও তবে এবার,
আবার না হয় ফিরবে ছন্দে
বসন্ত রাঙালে দুয়ার৷